Thursday, August 18, 2016

কিভাবে YouTube এ Video Upload করে টাকা আয় করবেন? জেনে নিন জলদি

অনলাইনে ঘরে বসে আয় করার অনেক
উপায় আছে। আপনার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে
ঘরে বসেই খুব সহজে কিছু টাকা উপার্জন
করতে পারবেন। সম্প্রতি সময়ে অনলাইন
থেকে টাকা উপার্জন করার মাধ্যম গুলির
মধ্যে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো
YouTube এ ভিডিও আপলোড করে টাকা
আয়। আপনিও খুব সহজেই YouTube
থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন। আজ
আমরা আপনাকে দেখাবো কিভাবে
YouTube থেকে খুব সহজে টাকা উপার্জন
করবেন।
ভিডিও তৈরীর জন্য আপনি দুটি উপায় অবলম্বন
করতে পারেন। প্রথমটি হলো ভিডিও
ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করে YouTube এ
আপলোড এবং ২য়টি হলো কম্পিউটারের
সাহায্য নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও Editing এর
মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে করে YouTube এ
আপলোড। তবে ভিডিও তৈরির আগে একটি
বিষয় মনে রাখতে হবে যে, আপনার
ভিডিওটি অবশ্যই মজাদার বা শিক্ষনীয় ও
ভালো মানের হতে হবে। কারও কোন
ভিডিও নকল করে কিংবা সামান্য পরিবর্তন করে
কাজটি করা যাবে না। তাহলে আপনি YouTube
এর কাছে কপিরাইটের দায়ে পেসে
যেতে পারেন।
বাংলাদেশ থেকে কি আয় করা সম্ভবঃ এ বিষয়টি
নিয়ে লেখার আগে আমি অনেক বাংলা সাইট
Research করে দেখেছি। বিভিন্ন জন
তাদের সাইটে বিভিন্ন চাতুরীর কথা
লিখেছেন যে, কিভাবে বাংলাদেশ হতে
YouTube এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে
হয়। আসলে YouTube এর মাধ্যমে
এখনো বাংলাদেশ থেকে টাকা উপার্জন করা
সম্ভব নয়। কারণ বাংলাদেশে এখনো
YouTube Monetization সাপোর্ট দিচ্ছে
না। সে জন্য যে যতই চাতুরীর কথা বলুক না
কেন সাধারণ কোন Channel দিয়ে ইউটিউব
থেকে টাকা উপার্জন করা অাদৌ সম্ভব নয়।
তবে আপনি যদি আপনার YouTube Channel
টিকে ভালমানের একটি Channel হিসেবে
YouTube এর কাছে প্রমান করতে পারেন
তাহলে YouTube আপনাকে তাদের নিজে
থেকে Monitization এর জন্য অফার
করবে। কেবল তখনই আপনি বাংলাদেশ
থেকে YouTube এর মাধ্যমে অনলাইন
হতে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
YouTube Monetized সাপোর্টকৃত
দেশগুলির নাম দেখে আসতে পারেন গুগল থেকে।
 কিভাবে আয় করবেনঃ
YouTube Channel তৈরীঃ প্রথমেই
আপনাকে Gmail ID এর মাধ্যমে একটি
YouTube Channel তৈরী করে নিতে
হবে। YouTube.Com এ গিয়ে Gmail ID
এর মাধ্যমে Signup করলেই আপনার
YouTube Channel তৈরী হয়ে যাবে।
YouTube Partner হওয়াঃ তারপর বামপাশের
অপশন হতে My Channel এ ক্লিক
করলে আপনার YouTube Channel টি
দেখতে পাবেন। আপনার Channel টির
নামের উপরে Video Manager নামে
আরেকটি অপশন দেখতে পাবেন
সেটিতে ক্লিক করুন। এখন বামপাশের
Channel অপশনে ক্লিক করার পর ডানে
অনেক অপশন দেখতে পাবেন।
সেখানে আপনার নামের পাশে থাকা
Partner হতে মোবাইল নাম্বার দিয়ে
Partner Verified করতে হবে।
Partner Verified না করলে আপনার
ভিডিও গুলিকে Monetized করতে
পারবেন না।
ভিডিও আপলোড করাঃ এখন আপনার ভিডিওটি
আপলোড করুন। আপলোড হওয়ার পর
ভিডিওটির নিচের দিকে Monetized অপশন
দেখতে পাবেন। এখানে Monetize
with ads অপশনে ঠিক চিহ্ন দিয়ে
দিলেই আপনার ভিডিওটিতে এখন থেকে
Google বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখাবে। তবে
সাবধান কোন প্রকার কপি করা ভিডিও
আপলোড করবেন না। তাহলে ইউটিউব
যে কোন সময় আপনার Monetized
অপশন Disable করে দেবে।
AdSense এ Apply করাঃ এখন আপনাকে
আপনার YouTube Channel এর মাধ্যমে
Google AdSense এর জন্য আবেদন
করতে হবে। এই AdSense এর মাধ্যমে
আপনি টাকা উত্তোলন করবেন। এখন
আবার বামপাশের Channel অপশন হতে
Monetization অপশনে ক্লিক করে
ডানপাশে Enable Monetization বাটন
হতে Monetization একটিভ করে নিতে
হবে। তারপর নিচের দিকে How Will
Paid নামে আরেকটি অপশন পাবেন।
সেখানে associate an AdSense
account এ ক্লিক করে Next ক্লিক
করে আপনার Gmail ID এর মাধ্যমে
লগইন করে যাবতীয় তথ্য দিলেই
আপনার AdSense Request চলে যাবে।
এখন ২-৩ দিনের মধ্যে আপনার
AdSense Approve এর মেইল আপনার
ইনবক্সে চলে আসবে।
 কিভাবে এই আয় বাড়াবেনঃ
ভিডিওটির বর্ণনা দেয়াঃ নতুন ভিডিও
আপলোড করার পর সাথে সাথে ভিডিওটি
সম্পর্কে তার নিচে বর্ণনা দিয়ে
দেবেন। তাহলে YouTube সহজে
আপনার ভিডিওটি সম্পর্কে ধারনা পেয়ে
যাবে। এতেকরে YouTube নির্ধারিত
টপিক অনুযায়ী ভিজিটদের কাছে ভিডিওটি
পৌছে দেবে।
নিয়মিত ভিডিও তৈরীঃ নিয়মিত নিত্য নতুন
ভালমানের ভিডিও আপলোড করার চেষ্টা
করবেন। তাহলে আপনার Channel টির
Viewer বাড়তে থাকবে। আর Viewer
বাড়া মানেই হচ্ছে আপনার আয় বেড়ে
যাওয়া।
ভিডিও শেয়ার করাঃ ভিডিও পাবলিশ করার পর
বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম,
যেমন-ফেইসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস
ইত্যাদি সাইটগুলিতে আপনার ভিডিও শেয়ার
করতে পারেন।
ব্যাক লিংক তৈরীঃ আপনি যে বিষয় নিয়ে
ভিডিও টিউটোরিয়াল বা ভিডিও তৈরী
করছেন এরকম অন্য জনপ্রিয়
সাইটগুলিতে আপনার ভিডিওটির লিংক দিয়ে
দিতে পারেন। এতে করে সেখান
থেকেও আপনার সাইটে প্রচুর ভিজিটর
পেয়ে যাবেন।
শেষ কথাঃ যেহেতু YouTube হচ্ছে
Google কোম্পানির একটি অংশ, সুতরাং আপনি
চাইলে এখান থেকে আপনার পরিশ্রম
কাজে লাগিয়ে বিশ্বস্ততার সাথে টাকা
উপার্জন করতে পারেন। এর সব চাইতে বড়
সুবিধা হচ্ছে আপনাকে কোন প্রকার
Domain ও Hosting কোনটাই কিনতে
হচ্ছে না। তাছাড়া YouTube এর মাধ্যমে খুব
সহজেই Google AdSense অনুমোদন পাওয়া
যায়। কাজেই আমার মনেহয় এটিই হচ্ছে
অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সবচেয়ে
সহজ, ফ্রি এবং বিশ্বস্ত একটি উপায়।
Read More...

Youtube থেকে আয় করার সব চেয়ে ৫ টি সহজ উপায় জেনে নিন

বেশিরভাগ মানুষ ইউটিউব ব্যাবহার করে সম্পূর্ণ
মজার খোঁড়াক হিসেবে। কেউ ব্যাবহার করে
নিজের বিভিন্ন ক্রিয়েটিভিটি প্রদর্শন করে রাতারাতি
খ্যাতি পাওয়ার জন্য আবার কেউ এটি ব্যাবহার করে
নিজের এবং বন্ধুবান্ধবদের একান্ত কিছু স্মৃতি
ধরে রাখার জন্য সারাজীবন। কিংবা কেউ হয়তো
বিদেশে থাকা প্রিয়জনের কাছে নিজেদের
বিশেষ আয়োজন বা মুহূর্ত পৌঁছে দেয় ইউটিউব
এ আপলোড করা একটি ভিডিও এর মাধ্যমে।
কিন্তু যেসকল মানুষ প্রতিনিয়ত ইউটিউব ব্যাবহার
করে শুধু শখের বসে তারা জানেই না যে
আপনার আপলোড করা এই ভিডিও গুলো
অনায়াসে হতে পারে আপনার আয়ের উৎস। খুব
সহজ সাধারন কিছু নিয়ম অনুসরন করে অনলাইনের
আয়ের যেকোনো ক্ষেত্র থেকে
অনেক দ্রুত আয় করা যায় ইউটিউব থেকে। শুধু
জানতে হয় আয়ের সঠিক পথ। তো চলুন
দেখে নেই কি কি ভাবে আপনি ইউটিউব থেকে
আয় করতে পারবেন –
ইউটিউব থেকে আয় করার
১১ টি উপায়
১. ইউটিউব থেকে আয় করুন
অ্যাডসেন্স দিয়ে
এটাই ইউটিউব থেকে আয় করার সবথেকে
জনপ্রিয় এবং বড় মাধ্যম। আমরা সকলেই জানি যে
ইউটিউব হচ্ছে গুগল এর একটি সেবা। আবার গুগল
অ্যাডসেন্স ও গুগলের। তাই ইউটিউব এর ব্যাপারে
গুগলের প্রাধান্য অনেক। এমনকি আপনি মাত্র
কয়েকটা ছোট ছোট ভিডিও দিয়েই একটি
অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট এপ্রুভ করাতে পারবেন।
আর সবথেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে অ্যাডসেন্স
এপ্রুভাল পাওয়ার জন্য ইউটিউব হচ্ছে অন্যতম
সহজ একটি পদ্ধতি। সেরা আর্নাররা শুধুমাত্র ইউটিউব
অ্যাডসেন্স ব্যাবহার করে মাসে কয়েক লক্ষ
ডলার পর্যন্ত আয় করে থেকে!
২. নিজের পণ্য বিক্রি করে
ধরুন আপনার নিজের একটা ফ্যাশন হাউজ আছে।
এখন আপনি যদি নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ডজ সম্পর্কে
কিছু ভিডিও তৈরি করেন এবং সাথে আপনার
প্রোডাক্ট সম্পর্কে কিছুটা রিভিও যুক্ত করে
আপলোড করেন তবে ইউটিউব হতে পারে
আপনার নিজের পণ্য মার্কেটিং এর সবথেকে
বড় মাধ্যম। এখন আপনি বলতে পারেন যে
এভাবে কত জনই বা কিনতে পারে। কিন্তু আপনি
জানেন কি ইউটিউব এ আপনি কি পরিমান ভিসিটর
পেতে পারেন? যেকোনো বিষয়ের উপর
ভিডিও গুলোর ভিউ থেকে আপনি সহজেই তা
বুজতে পারবেন। আর সবথেকে বড় ব্যাপার
হচ্ছে ওয়েব সার্চ এর তাবৎ ক্রয়যোগ্য
(অর্থাৎ যে কীওয়ার্ড গুলো দিয়ে মানুষ
কোন প্রোডাক্ট কিনার জন্যই সার্চ করে)
সার্চের বেশিরভাগটাই ইউটিউবে হয়। মানে
কেউ কোন পণ্য কিনার জন্য মন স্থির করলে
সেই পণ্য সম্পর্কে জানতে বেশিরভাগ
ক্ষেত্রে ইউটিউব ভিডিওই দেখে থাকে।
৩. এফিলিয়েট প্রোডাক্ট এর
রিভিউ করে
এটি ইউটিউব ব্যাবহারের আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম।
এই ক্ষেত্রে মানুষ আমাজন বা অন্য কোন
এফিলিয়েট নেটওয়ার্ক এর পণ্যের এফিলিয়েশন
করে থাকে। সাধারনত নিজের এফিলিয়েট লিঙ্ক
ভিডিও এর ডেসক্রিপশনে দিয়ে দেওয়া হয় এবং
ভিডিও তে সেই প্রোডাক্ট সম্পর্কে রিভিও
প্রদান করা হয়। সেই ভিডিও থাকাকালীন কেউ যদি
ঐ লিঙ্কের মাধ্যমে গিয়ে কোন পণ্য ক্রয়
করে থাকে তবে এফিলিয়েটর কমিশন পায়।
এইভাবে এফিলিয়েশন করলে খুবই কম খরচে বা
বিনা খরচে আপনি সহজেই মাস গেলে অনেক
টাকা কামিয়ে নিতে পারবেন।
৪. ইউটিউব এর পার্টনার হোন
বর্তমানে পৃথিবী ব্যাপী প্রায় ১৫ হাজারেরও
বেশি ইউটিউব পার্টনার আছেন। পার্টনাররা ভাড়ার
ভিত্তিতে ভিডিও অভারলেয় করে বিজ্ঞাপন
প্রদর্শন করে এবং আয় ইউটিউব এর সাথে ভাগাভাগি
করে নেয়। তাদেরদে অনেক সময়
ব্রান্ডদের এন্টারটেইনার বা ভিডিও মার্কেটার
হিসেবে হায়ার করাও হয়ে থাকে। অনেক সময়
একটা ব্রান্ডের জন্য বিশেষ ভিডিও তৈরি করেও
এরা অনেক টাকা উপার্জন করে।
৫. আপনার ভিডিওর ডেসক্রিপশনে
লিঙ্ক বিক্রি করুন
এটা অনেক মজার একটা আয়। ধরুন যেকোনো
বিষয়ের উপর আপনার একটা ভিডিও ইউটিউব এ
প্রথম দিকে আছে। এই মুহূর্তে এই ধরনের
প্রোডাক্ট যাদের আছে আপনি চাইলেই তাদের
কাছে এককালীন অথবা দীর্ঘমেয়াদী শর্তে
একটা লিঙ্ক বিক্রি করতে পারেন যা আপনার ভিডিও
এর ডেসক্রিপশনে থাকবে। কয়েকটা ভিডিও তে
এসইও করেই আপনি এইভাবে লিঙ্ক বিক্রি শুরু
করতে পারেন।
তবে এই ক্ষেত্রে ভিডিও তে অবশ্যই ভালো
মানের ভিসিটর থাকতে হবে আর এভাবে লিঙ্ক
দিয়ে আপনি আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা
ওয়েব ব্লগেও প্রচুর পরিমান ট্রাফিক আনতে
পারেন।
এইধরনের আরও বেশ কিছু উপায় আছে ইউটিউব
থেকে আয় করার। তবে সবথেকে বড় ব্যাপার
হচ্ছে কাজ করার মানসিকতা। নিয়মিত কাজ করলে
যেকোন উপায়েই আপনি আয় করতে
পারবেন। কিংবা আপনি নিজেও আরও আরও উপায়
খুজে পাবেন আয় করার।
Read More...

আয় করুন এখন আপনার কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ থেকে মাসে ৪০০০০+ টাকার ও অধিক। বিস্তারিত দেখুন

আসলামু ওয়ালিকুম
                          # সমাধান অ্যাডসেন্স জব

আমাদের গ্রুপে আন্তরভুক্ত হওয়ার জন্য আপনাকে যে শর্ত মানতে হবে
১। আমাদের গ্রুপে আন্তরভুক্ত হওয়ার জন্য আপনাকে প্রথমে =200টাকা দিতে হবে এন্ট্রি ফি দিতে হবে ।
২। আমাদের শিখায়ে নেওয়া নিয়মের বাইরে কোন ও বাড়তি কোন ও কাজ করা যাবে না ।
৩।প্রতি মাসে আপনার অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট আয় (৪০০০০/- থেকে ৫০০০০/- ) টাকা আয়  হবে ।
       
            ## আমারা যা আপনাদের  জন্য করব
১। এন্ট্রি ফি জমা হওয়ার পর আপনাকে আপনার নিজস্ব জিমেল আইডি দিয়ে একটি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট তৈরি করে দেওয়া হবে ।
2। আপনার চ্যানেলকে সোসাইল মিডিয়ার মাধ্যমে এস,ই, ও করার নিয়ম ।
৩।কি ভাবে ফেসবুক,টুইটার, সহ অন্যান্য অ্যাকাউন্ট করা যাই এবং কি ভাবে সহজেই বেদেশি বন্ধু (৫ দিনের ৫০০০ ইউনিক) করা যাই তা ।
৪।বাংলাদেশ থেকে  কিভাবে  সহজেই বেদেশি আইপি নিয়ে কাজ করবেন তা ।
৫।আপনি/আপনারা গ্রুপে কাজ করার সময় কোন সমস্যায় পড়লে ২৪ ঘণ্টা অনলাইন সমধান।

         ### কাজ করে উপার্জন করার নিশায়তা
১।গ্রুপে কাজ শুরু করার প্রথম দিন থেকেই ১০০% উপার্জনের নিশায়তা প্রদান করছি ।
২।আমাদের শিখানো নিয়মে কাজ করলে আপনি দিনে আপনি ১৫-২০ ডলার এবং মাসে নুন্নতম ৫০০ থেকে ৭০০ দলার উপার্জন করবেন যা আমরা আপনাকে ১০০% গ্যারান্টি দিতে পারি ।
৩।সমায়ের বেবধানে আপনার উপার্জন আরও বাড়বে জার জার গ্যারান্টি আমরা।
৪।যদি কোন কারণে আপনার অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টSuspended  হয়  তা সমাধান করে দিব এবং যদি কোন কারনে অ্যাকাউন্ট ডিজেবল হয় তাহলে আপনাকে আবার একটি নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে দেওয়া হবে ।

(বি.দঃ - বিশ্বাসে বস্তু মিলে। আমার সাথে কাজ করার মুল শক্তিই হল মনের বিশ্বাস ।
         আপনি যদি আমাদের বিশ্বাস করেন তাহলে অবশ্যই সফল হবেন.
Read More...